বিআরইবি’র কর্মকর্তাদের সীমাহীন দূর্নীতি ও জবাবদিহিতা বিহীন লোডশেডিং এর কারণে টেকনাফ উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সেবা অচল হয়ে পড়ছে -
তীব্র লোডশেডিং এ নাগরিকদের ভোগান্তি। অন্যান্য উপজেলার চেয়ে টেকনাফ উপজেলাতে কেন এত বেশি লোডশেডিং হয় তার জবাব পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম, এজিএম বা অন্য কর্মকর্তারা কখনোই দেননি। উদীয়মান শিল্প ও ব্যবসায়ী এলাকা হিসেবে টেকনাফ উপজেলার নাগরিকরা বিদ্যুতের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রতিদিন। নিম্নমানের যন্ত্রাংশ দিয়ে সেবার নামে ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল, মিটার চার্জ, সার্ভিস চার্জ ও ডিমান্ড চার্জের মত বিভিন্ন চার্জ দিতে হয়। অথচ জবাবদিহিতা ছাড়াই লোডশেডিং হচ্ছে প্রতিদিন যার জন্য বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড দায়ী ,
দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ বিদ্যুৎ বিতরণের সাথে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি জড়িত কিন্তু মালামাল ক্রয়, লাইন নির্মাণ, ক্রয় সংক্রান্ত সকল টেন্ডার, প্রকল্প সংক্রান্ত সকল কাজই করে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ( আরইবি )। গ্রাহক সেবার কোন অংশেই আরইবি জড়িত না থাকলেও আরইবির সরবরাহকৃত নিন্ম মানের মালামাল ও লাইনের দিয়েই পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সেবা দেওয়া চেষ্টা করে ফলে নাগরিকদের ভোগান্তির সকল দায় এসে পরে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপর। এজন্য জবাবদিহিতা মূলক বিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠানকে দূরনীতি মুক্ত করতে আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে একীভূত ও নতুন করে রিফর্ম করাতে হবে।
মতামত